মাহমুদুল হক বাবুল ,উখিয়া::
উখিয়া উপজেলায় আসন্ন ৪ জুন ইউপি নির্বাচনে ২ নং রত্নাপালংয়ে ইউনিয়নের নাগরিক পরিষদের ব্যানারে চেয়ারম্যান প্রার্থী বিশিষ্ট ব্যবসায়, শিক্ষানুরাগী, দানবীর ও রত্নাপালংয়ে বাসীর নয়নের মনি, ন্যায় বিচারক ও অত্র ইউনিয়নের খেটে খাওয়া সাধারন মানুষের আশ্রদাতা হিসাবে পরিচিত খাইরুল আলম চৌধুরী গণসংযোগ ও নির্বাচনী প্রচারনার দৌড়ে এগিয়ে রয়েছে বলে জানা গেছে। গত মঙ্গলবার ও বুধবার তিনি রত্নাপালংয়ে ইউনিয়নের ৯ টি ওয়ার্ডের আমতলী, মোড়াপাড়া, কামারিয়ারবিল, গয়ালমারা,তুলাতলী, থিমছুড়ী, ভালুকিয়া থেকে শুরু করে বিভিন্ন স্থানে গণসংযোগ ও উঠান বৈঠক করেছে। এ সময় তিনি এলাকার খেটে খাওয়া গরিব ধুঃখী মানুষের খুঁজ খবর নেন। এ সময় এলাকার শতশত সাধারন ভোটাররা খাইরুল আলম চৌধুরীকে কাছে পেয়ে আবেগে আব্রুত হয়ে পড়েন। খাইরু চৌধুরী বলেন, তিনি চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলে কোন বিচার চালিষ নিয়ে এলাকার কোন লোককে থানায় বা আদালাত মূখী হতে হবেনা । এলাকার গণ্যমান্য ব্যাক্তিবর্গদেরকে সাথে নিয়ে । উভয় পক্ষকে ডেকে ন্যায় বিচার নিশ্চিত করা হবে। শুধু তাই নয় , এলাকায় তার গণ জোয়ার দেখে এলাকার কথিপয় মহলরা তার বিরুদ্ধে নানা ভাবে ষড়যন্ত্র ও অপ প্রচার চালিয়ে যাচ্ছে। এলাকার সাধারন মানুষরা বর্তমানে দূর্ণীতি, মাদক সেবীর, সরকারের অর্থলুটপাটকারীদের মত জঘন্য অপরাধীদের বিরুদ্ধে শৌচ্ছার হয়ে আগামী ৪ জুন নাগরিক পরিষদের ব্যানারে চেয়ারম্যান প্রার্থী খাইরুল আলম চৌধুরীকে জয় করে বানিজ্যিক এলাকা হিসাবে খ্যাত রতœাপালংকে সাজানোর জন্য আহব্বান জানান। খাইরুল আলম চৌধুরীর জনশ্রুত দেখে এক প্রকার কুন্টাশা হওয়ার পাশাপাশি একাধিক প্রার্থীরা চরম হতশায় ভোগছে বলেও জানা যায়। বর্তমানে ভোটারদের মূখে মূখে চেয়ারম্যান প্রার্থী খাইরু চৌধুরীর জয়ের ধনী ছাড়া আর কিছুই শুনা যাচ্ছেনা। এলাকাবাসীরা বলেন, নাগরিক পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থী নির্বচিত হলে এলাকার মানুষ ন্যায় বিচার থেকে বঞ্ছিত হবেনা।
কক্সবাজারের উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ফের আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে। এবার ক্যাম্প-৪ ডাব্লিউতে পুড়ে গেছে তিনটি ...
পাঠকের মতামত